মিনি আকারের হওয়ায় সহজেই হাতের ব্যাগে বা পকেটে বহন করা যায়, তাই এটি মোবাইল প্রিন্টিংয়ের জন্য উপযুক্ত।
🔸 🔥 উন্নত থার্মাল প্রিন্টিং প্রযুক্তি – কোনো ধরনের কালি ছাড়াই তাপ ব্যবহার করে প্রিন্ট করে, যা দ্রুত ও পরিচ্ছন্ন আউটপুট দেয়।
🔸 🔌 কম বিদ্যুৎ খরচ – ইনকজেট বা লেজার প্রিন্টারের তুলনায় অনেক কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করে, তাই এটি দীর্ঘক্ষণ ব্যবহারযোগ্য।
🔸 📲 স্মার্ট অ্যাপ সাপোর্ট – মোবাইল ও কম্পিউটারের জন্য নির্দিষ্ট অ্যাপ বা সফটওয়্যার ব্যবহার করে সহজেই প্রিন্ট করা যায়।
🔸 🔋 রিচার্জেবল ব্যাটারি – অনেক মডেলে বিল্ট-ইন ব্যাটারি থাকে, যা USB ক্যাবল দিয়ে চার্জ করা যায় এবং বিদ্যুৎ ছাড়াই ব্যবহার করা সম্ভব।
🔸 📜 স্টিকার ও লেবেল প্রিন্টিং – শুধু সাধারণ কাগজ নয়, বিশেষ ধরনের স্টিকার, লেবেল ও বারকোডও প্রিন্ট করা যায়।
🔸 🔕 শব্দহীন অপারেশন – এটি একদম নিঃশব্দে কাজ করে, তাই অফিস, দোকান বা ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য একদম পারফেক্ট।
🔸 💼 আধুনিক ও স্টাইলিশ ডিজাইন – আকর্ষণীয় ডিজাইনের জন্য এটি ব্যবসায়িক ও ব্যক্তিগত উভয় ব্যবহারের জন্য মানানসই।
🔹 ❌ কালি বা টোনারের ঝামেলা নেই – এই প্রিন্টার তাপ ব্যবহার করে প্রিন্ট করে, তাই কালি বা টোনার কিনতে হবে না, যা খরচ-সাশ্রয়ী।
🔹 📏 ছোট ও সহজে বহনযোগ্য – পকেট বা ছোট ব্যাগে অনায়াসে রাখা যায়, ফলে যে কোনো জায়গায় নিয়ে গিয়ে ব্যবহার করা সম্ভব।
🔹 ⚡ দ্রুত ও নির্ভুল প্রিন্টিং – ইনকজেট বা লেজার প্রিন্টারের তুলনায় অনেক দ্রুত প্রিন্ট করতে পারে, যা সময় বাঁচায়।
🔹 🔋 ব্যাটারি ও USB চার্জিং সুবিধা – বেশিরভাগ মডেলে বিল্ট-ইন রিচার্জেবল ব্যাটারি থাকে, যা USB ক্যাবল দিয়ে চার্জ করা যায়।
🔹 📱 স্মার্টফোন ও কম্পিউটার কানেক্টিভিটি – ব্লুটুথ বা ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে স্মার্টফোন, ল্যাপটপ বা ট্যাবলেটের সাথে সহজেই সংযুক্ত হয় এবং অ্যাপের মাধ্যমে পরিচালনা করা যায়।
🔹 💰 খরচ-সাশ্রয়ী ও রক্ষণাবেক্ষণ সহজ – কালি, টোনার বা অতিরিক্ত খরচের প্রয়োজন নেই, তাই এটি কম খরচে দীর্ঘদিন ব্যবহার করা যায়।
🔹 🛍️ বহুমুখী ব্যবহার – এটি দিয়ে রসিদ, নোট, স্টিকার, লেবেল, বারকোড, ছবি ও কাস্টম ডিজাইন সহজেই প্রিন্ট করা যায়, যা ব্যবসা ও ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য দারুণ কার্যকর।